Thursday, 10 July 2025

প্রতিটি শিশুই সমান সুযোগ সুবিধার অধিকারী- ডিসি

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

প্রতিটি শিশুই সমান সুযোগ সুবিধার অধিকারী- ডিসি

স্টাফ রিপোর্টার লিজাঃ

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ৬৬ নং শাসনগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল সু, ক্রীড়া সামগ্রী, চকলেট ও গাছের চারা বিতরণের মাধ্যমে এক উৎসবমুখর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা। একইসাথে তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে চকলেট ও গাছের চারা বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী।

বিসিক শিল্পনগরী সংলগ্ন শাসনগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আশেপাশে অবস্থিত বিভিন্ন গার্মেন্টস শিল্প কারখানার শ্রমিকদের সন্তান। সুবিধাবঞ্চিত এই শিশুদের কারোই স্কুল সু না থাকার বিষয়টি জানতে পেরে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা তাৎক্ষণিকভাবে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্কুল সু কেনার নির্দেশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে। তারই প্রেক্ষিতে উপজেলা প্রশাসন এই মানবিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, “মানবিক মানুষ হিসেবে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হলে তাদের পিছিয়ে রাখার সুযোগ নেই। তিনি আরো বলেন এখনকার শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই আমরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত এবং মানুষের মত মানুষ গড়ে তুলতে সবাই একসাথে কাজ করে যাব। সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে দক্ষ ও মেধাবী নতুন প্রজন্ম গড়ে তুলতে জেলা প্রশাসন বদ্ধ পরিকর।”

অনুষ্ঠান শেষে জেলা প্রশাসক স্কুল প্রাঙ্গণে একটি সফেদা গাছের চারা রোপণ করেন। জেলা প্রশাসকের এই মানবিক কার্যক্রমে উপস্থিত হয়ে স্কুল সু, ক্রীড়া সামগ্রী, চকলেট ও গাছের চারা বিতরণের সময় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের মাঝে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়। সকলেই জেলা প্রশাসকের এমন উদ্যোগকে উষ্ণ সাধুবাদ জানান।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফেরদৌসী বেগম, সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাদিয়া আক্তার, সিদ্ধিরগঞ্জ রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবযানী কর ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জাহানারা বেগম , আরো উপস্থিত ছিলেন এনায়েত নগর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা মো: নাহীম মিয়া, ফতুল্লা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো: হুমায়ুন কবির,কুতুবপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো: মোতালেব , সহ স্কুলের শিক্ষকমণ্ডলী ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ

Thursday, 3 July 2025

আওয়ামী লীগের ধূসর ফ্যাসিবাদী ৩ ইউপি চেয়ারম্যান এখনো রয়েছে বহাল

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

আওয়ামী লীগের ধূসর ফ্যাসিবাদী ৩ ইউপি চেয়ারম্যান এখনো রয়েছে বহাল

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার ৩ আওয়ামী লীগের ধূসর ইউপি চেয়ারম্যানের। এখনো রীতিমতো অফিস করে যাচ্ছেন ৩ ইউপি চেয়ারম্যান।

স্বৈরাচারী পলাতক শেখ হাসিনা সরকার থাকাকালীন সময় জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ ২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক এমপি আলহাজ্ব মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার এর মধ্য দিয়ে অনিয়মকে নিয়মের আয়তায় পরিণত করে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন মাদারগঞ্জ উপজেলার ৩ ইউপি চেয়ারম্যান। এমনকি করেছেন জামালপুর শহরে বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি। ৩ ইউপি চেয়ারম্যানী হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর আলহাজ্ব মির্জা আজমের আত্মীয়-স্বজন যার বিনিময়ে এখনো ছাড়েননি ইউনিয়ন পরিষদ।

যে ৩ জন ইউপি চেয়ারম্যান এখনো বহাল রয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগের পাহাড়। 

মাদারগঞ্জ উপজেলার ৪নং বালিজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মির্জা ফখরুল ইসলাম ও ৫নং জোরখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সুজা মিঞা এবং ৬নং আদারভিটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রয়েছে ব্যাপক অনিয়ম ও সীমাহীন দুর্নীতির কারণে ৩ ইউনিয়নবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এছাড়াও নানা প্রকল্পে চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে এই ৩ ইউনিয়নের কয়েকজন ব্যক্তি নানা অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে আর্জি জানিয়েছেন। কিন্তু একাধিক তদন্ত দীর্ঘ দিনেও আলোর মুখ দেখেনি। ফলে ভুক্তভোগীরা হতাশ। 

জানা যায়, ৪ নং বালিজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মির্জা ফখরুল ইসলাম ও ৫নং জোরখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সুজা মিঞা এবং ৬নং আদারভিটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান এই ৩ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। তাদের আমলে টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, পরিষদের রাজস্ব খোযাড়-খেয়া ইজারার অর্থ, ইউপি ট্যাক্স, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন ফি, হাটবাজার, ১% খাতের নিজের খেয়ালখুশি মতো ব্যবহার করে থাকেন। তারা ইউনিয়ন পরিষদের কোনো সদস্যের সঙ্গে আলোচনা না করে নিজেদের ইচ্ছামতো খরচ করেন। অপরদিকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ডপ্রতি সরকারি খরচ ১৫ টাকা থাকা সত্ত্বে কয়েক হাজার হাজার কার্ডে এন্ট্রি বাবদ কয়েক শত লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই ইউপি ৩ চেয়ারম্যান। ফলে ইউনিয়ন পরিষদ অর্থ লুটপাট ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যান তাদের নিজ এলাকার বাজারে অফিস খুলে পরিষদের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং ভুয়া রেজুলেশন করেন। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যানদের ও ইউনিয়নবাসীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছে। এমনকি একাধিকবার লাঞ্ছিত, অবরুদ্ধ ঘটনাও বাদ পড়েনি। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে মসজিদ, মক্তব, মাদ্রাসা, ঈদগাহ মাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় সরকারি অনুদানের টাকা ও বিভিন্ন গ্রামে সরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেওয়ার নামে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। অপর দিকে ভিজিডি তালিকা প্রণয়নে ঘুস গ্রহণসহ ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যন তাদের নিজস্ব বাহিনী তৈরি করে ভিজিডি তালিকায় নাম উঠানোর কথা বলে অসহায় দুস্থদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুস গ্রহণ করছেন। বাদ পরেনি বয়স্ক ভাতা ও বিধবা ভাতাও। 

এ ব্যাপারে এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তারা বলেন এমন কোন কাজ করেনি তারা। কোন ইউনিয়নবাসী যদি আমাদের বিরুদ্ধে এমন কিছু অভিযোগ করে থাকে সেই অভিযোগ মিথ্যা। 

Wednesday, 25 June 2025

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল ও ময়দা কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা লিংকন মিয়া

  শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল ও ময়দা কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা লিংকন মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

জামালপুর জেলা এবং বিভিন্ন উপজেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি এলাকার লিংকন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর আবুল কালাম আজাদ ও জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী এর কাছের লোক লিংকন মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে জামালপুর জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ও ময়দা ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়, লিংকন মিয়া সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদের ও আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরীর কাছের লোক হয়ায় জামালপুর জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ও উমেস ডিলারদের কাছ থেকে ময়দা ক্রয় করে থাকেন। এবং কি জামালপুর জেলা বা বিভিন্ন উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল ও ময়দা নিতে গেলে তারা বলেন চাউল ও ময়দা শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ও ময়দা ব্যবসায়ী লিংকন মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল ও ময়দা একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা লিংকন মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী লিংকন মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর ছিলেন এবং কি ৫ আগস্টের পর বিএনপি-র নাম ভাঙ্গিয়ে করে আসছেন সরকারি চাউল ও ময়দার কালোবাজারি। এবং কি আরো জানা যায় আওয়ামী লীগের ধূসর থাকাকালীন ২০ টন সরকারি চাউল প্রশাসন উদ্ধার করে এবং কে লিংকন মিয়ার নামে একটি মামলা হয় সে মামলায় ১৬ দিন সাজা খাটার পড়ো এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি চাওল ও ময়দার ব্যবসা। যদি লিংকন মিয়া জামালপুর জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে জামালপুর সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করার কোন সুযোগ নেই। লিংকন মিয়ার বিরুদ্ধে একটি মামলা আছে সে যদি কালোবাজারি ব্যবসা ভাত না দিয়ে থাকে তাহলে সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

Friday, 20 June 2025

দেওয়ানগঞ্জে পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের আওতায় কৃষি খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক অনুষ্ঠান

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM

দেওয়ানগঞ্জে পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের আওতায় কৃষি খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক অনুষ্ঠান

 স্টাফ রিপোর্টারঃ শরিফ মিয়া

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ  উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের  আয়োজনে  পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের আওতায় কৃষি খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

বৃহস্পতিবার ১৯ জুন দিনব্যাপী  এ অনুষ্ঠানে দেওয়ানগঞ্জ অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মমতাজ বেগমের সঞ্চালনায় ও দেওয়ানগঞ্জ কৃষি অফিসার আলমগীর আজাদের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পরিচালক  ময়মনসিং অঞ্চল DAE ডঃ সালমা লাইজু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতাউর রহমান, দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল হাসান, জামালপুর জেলা প্রশিক্ষণ  অফিসার DAE পিকন শাহা, সিনিয়র মনিটরিং অফিসার পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্প DAE সালাউদ্দিন কাউসার সহ উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের প্রশিক্ষণ কারি কর্মী ও সাংবাদিকসহ আরও অনেকে।

এ সময় বক্তারা বলেন, আমরা খাদ্যে পুষ্টি বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনা করিলাম, সঠিকভাবে মেনে চলবো তাহলেই আমাদের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হবে। 

পরে অনুষ্ঠানে কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ কারীদের মধ্যে ১০ জন বিজয়ী হন, বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা আব্বাস মিয়া

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা গনি মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

জামালপুর জেলার এবং উপজেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলার বয়রা বাজারের আব্বাস মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর ডাঃ আলহাজ্ব মুরাদ হাসান এর কাছের লোক আব্বাস মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে বিভিন্ন জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়,আব্বাস মিয়া সাবেক এমপি ডাঃ আলহাজ্ব মুরাদ হাসানের কাছের লোক হয়ায় জামালপুর জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ক্রয় করে থাকেন। এবং কি বিভিন্ন জেলার বা উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল নিতে গেলে তারা বলেন চাউল শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী আব্বাস মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা আব্বাস মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী আব্বাস মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর এবং কি ৫ আগস্টের পরে তার বিরুদ্ধে এখনো হয়নি কোন মামলা যার জন্য এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি ব্যবসা। যদি আব্বাস মিয়া জামালপুর জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে সরিষাবাড়ী উপজেলার নির্বাহী অফিসার জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করা হয় এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

এ বিষয়ে সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইনসার্জ  ( ওসি ) বলেন, আমি সরিষাবাড়ী থানায় আসার পর এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি সততা যাচাই করে দেখব। যদি কোন সততা খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে আমি অবশ্যই আব্বাস মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা  নিব।

Wednesday, 18 June 2025

বিভিন্ন জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা সুমন মিয়া

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM

বিভিন্ন জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা সুমন মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বিভিন্ন জেলার এবং উপজেলায় সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর শেরপুর জেলার সুমন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর মোঃ ছানোয়ার হোসেন এর কাছের ভাই সুমন মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে বিভিন্ন জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়,সুমন মিয়া সাবেক এমপি মোঃ ছানোয়ার হোসেনের কাছের ভাই হয়ায় বিভিন্ন জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ক্রয় করে থাকেন। এবং কি বিভিন্ন জেলার বা উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল নিতে গেলে তারা বলেন চাউল শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী সুমন মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা সুমন মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী সুমন মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর এবং কি ৫ আগস্টের পরে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হলেও এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি ব্যবসা। যদি সুমন মিয়া বিভিন্ন জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে শেরপুর সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভূঁইয়া জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করা হয় এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার অফিসার ইনসার্জ  ( ওসি ) বলেন, আমি সদর থানায় আসার পর এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি সততা যাচাই করে দেখব। যদি কোন সততা খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে আমি অবশ্যই সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা  নিব।

Monday, 2 June 2025

জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ১০১ ডেগ খিচুড়ি বিতরণ করলেন তৈয়বুর রহমান

শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 


স্টাফ রিপোর্টার লিজাঃ

জুন মাসের ১ তারিখ রোজ রবিবার বিকেল তিন ঘটিকায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ফতুল্লা থানা বিএনপির সহ-কোষাধ্যক্ষ ও কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপি'র সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব তৈয়বুর রহমানের উদ্যোগে এক ব্যতিক্রমী মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ফতুল্লার লালখা এলাকায় ১০১ ডেগ খিচুড়ি রান্না করে  পুরো এলাকাবাসীর মাঝে বিতরণ করেন।

আবহাওয়া খারাপ এবং বৃষ্টির কারণে সাধারণ মানুষ উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও, তৈয়বুর রহমানের ব্যবস্থাপনায় সকাল থেকেই ভ্যানে করে ঘরে ঘরে জনসাধারণের মাঝে পৌঁছে দেওয়া হয় এই খিচুড়ি। নিঃস্বার্থভাবে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগে এলাকাবাসীর  প্রশংসা কুড়ায়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু , তিনি  বলেন, বিগত সরকারের আমলে ১৭ বছর আমরা অত্যাচার , জুলুমের শিকার হয়েছি। তিনি আরো জানান ,ছাত্র আন্দোলনের আমরা এই অত্যাচার থেকে মুক্তি পেয়েছি কিন্তু কে বা কারা বিএনপি নাম ভাঙ্গে বর্তমান সময়ে চাঁদাবাজি, জমি দখল, দুর্নীতি করে বেড়াচ্ছে তার দায় আমাদের উপর চাপিয়ে  দিচ্ছে । এই ষড়যন্ত্রের হাত থেকে বাঁচতে হলে বিএনপির সবাইকে একতা বজায় রাখতে হবে, যাতে আইনের মাধ্যমে এর প্রতিকার করতে পারেন।

অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে   তৈয়বুর রহমান বলেন,“যখন আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল, তখনও আমি রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ২০২৩ সালে  পঞ্চান্ন ডেগ খিচুড়ি বিতরণ করেছি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে। তখন মানুষ বিএনপি'র নাম মুখে নিতে ভয় পেতো। কিন্তু আমি ভয়ার্থ রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সব সময় আমি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালন করে আসছি। তবে এবার  করেছি ১০১ ডেগ। ইনশাআল্লাহ, যতদিন বেঁচে থাকি—এই মহান নেতার আত্মার মাগফেরাত কামনায় নিয়মিত এই আয়োজন চালিয়ে যাব।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু।আরও উপস্থিত ছিলেন  কুতুবপুর ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ড  বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফারুক মাদবর, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমির হোসেন,সহ-সভাপতি আবুল হোসেন,সহ-সভাপতি ছমির আলী,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দিন,সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন,  কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কুদ্দুস, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেন,প্রচার সম্পাদক আহমদ আলী,সমবায় বিষয়ক সম্পাদক দুলাল মাহমুদ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার মাস্টার,  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইউনুস মাস্টার, যুব বিষয়ক সম্পাদক তারেক, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক জামাল হোসেন, সদস্য কাশেম, কবির হোসেন, নাজমুল হাসান প্রতীকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Thursday, 22 May 2025

মেলান্দহ সরকারি কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ীর মূল নায়ক জহুরুল ইসলাম

শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

মেলান্দহ সরকারি কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ীর মূল নায়ক জহুরুল ইসলাম


জামালপুর প্রতিনিধিঃ

জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলায় সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসা করে আসছেন একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে। যার মূল নায়ক হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর আলহাজ্ব মির্জা আজম এর কাছের লোক জহুরুল ইসলাম। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে এলাকাবাসীর অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়,জহুরুল ইসলাম সাবেক এমপি আলহাজ্ব মির্জা আজমের কাছের লোক হয়ার মেলান্দহ উপজেলার খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ক্রয় করে থাকেন। এবং কি মেলান্দহ উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে চাউল নিতে গেলে তারা বলেন চাউল শেষ হয়ে গেছে।পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী জহুরুল ইসলামের কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূল নায়ক জহুরুল ইসলাম।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী জহুরুল ইসলাম যদি চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে আমাদের ন্যায্য মূল্য আমরা পাইতাম। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে মেলান্দহ উপজেলার নির্বাহী অফিসার জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করা হয় এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

এ বিষয়ে মেলান্দহ থানার অফিসার ইনসার্জ  ( ওসি ) বলেন, আমি মেলান্দহ থানায় আসার পর এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি সততা যাচাই করে দেখব। যদি কোন সততা খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে আমি অবশ্যই জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা  নিব।

Monday, 19 May 2025

যুব সাংবাদিকদের নিয়ে ময়মনসিংহে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী SRHR বিষয়ক প্রশিক্ষণ

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

যুব সাংবাদিকদের নিয়ে ময়মনসিংহে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী SRHR  বিষয়ক প্রশিক্ষণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ সাকিব আহমেদ

যুব সাংবাদিকদের জন্য যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিবেদন তৈরির দুই দিনব্যাপী ময়মনসিংহে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

দুই দিনব্যাপী ওই প্রশিক্ষণটি শনিবার(১৭ মে)শুরু হয়ে  সমাপনী রোববার (১৮ মে) ময়মনসিংহের ব্র্যাক লার্নিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। ব্র্যাকের আয়োজনে ওই প্রশিক্ষণে অংশ নেয় যুব সাংবাদিকরা।প্রশিক্ষণটি ব্র্যাকের ‘অধিকার এখানে, এখনই প্রকল্প’-এর আওতায় আয়োজিত হয়। 

প্রশিক্ষণে কিশোর-কিশোরীর প্রজনন স্বাস্থ্য,বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, মাতৃমৃত্যু হার হ্রাসসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিবেদন লেখার কৌশল সম্পর্কে বিশদ ধারণা দেওয়া হয়।

প্রশিক্ষণের প্রথম দিন প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন একাত্তর টেলিভিশনের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট শাহানাজ শারমিন এবং দ্বিতীয় দিন প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) এর সহকারী প্রশিক্ষক মিনহাজ উদ্দিন নিপুন। কোর্স সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাকের ময়মনসিংহ বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর মোঃ জিল্লুর রহমান, ময়মনসিংহের DYM নুসরাত জাহান ও জামালপুরের DYM কাকলি আক্তার।

প্রশিক্ষণে ময়মনসিংহ ও জামালপুরে কর্মরত সাংবাদিক এবং বিভিন্ন সংগঠনের কর্মীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।যেখানে নিজেদের অভিজ্ঞতা অর্জন ও সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন বিষয়ে কর্মশালা হয়।

কর্মশালায় জামালপুর থেকে অংশগ্রহণকারী হলেন দৈনিক আমার সংবাদ জামালপুর প্রতিনিধি বিপুল মিয়া, দৈনিক জামালপুর বার্তার সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুল হাসান (রিয়াদ),দৈনিক বাংলাবাজার ও জে নিউজ ২৪টিভির স্টাফ রিপোর্টার সাকিব আহমেদ, দৈনিক তৃতীয় মাত্রার জামালপুর প্রতিনিধি তৌকির আহাম্মেদ হাসু, দৈনিক আনন্দবাজার জামালপুর প্রতিনিধি শাকিল হাসান, মুভি বাংলা টিভির জামালপুর প্রতিনিধি আল-আমিন, আজকের আরবান স্টাফ রিপোর্টার  খোরশেদ আলম, সাপ্তাহিক বার্তা বাজার স্টাফ রিপোর্টার আল বিল্লাল খান, লাখো কন্ঠ সরিষাবাড়ী প্রতিনিধি স্বপন মাহমুদ, ঢাকা ক্যানভাস জামালপুর প্রতিনিধি ফারিয়াজ ফাহিম।

দুই দিনের এই প্রশিক্ষণ সম্পর্কে ময়মনসিংহ বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর মো. জিল্লুর রহমান বলেন, সাংবাদিকদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য অধিকার (SRHR) সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখা জরুরি। এর জন্য মূল শব্দাবলি, আইনি কাঠামো ও সাংস্কৃতিক সংবেদনশীলতা জানা প্রয়োজন। লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, গর্ভপাত ও কিশোর বয়সের প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে রিপোর্ট করতে হলে নৈতিকতা, গোপনীয়তা ও সম্মান বজায় রাখা আবশ্যক। এই প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীরা এ সকল বিষয়ে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারবে।

Thursday, 15 May 2025

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি আওয়ামী লীগের ধূসর দেওয়ানগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যানের

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি আওয়ামী লীগের ধূসর দেওয়ানগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যানের

দেওয়ানগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও এখনো পরিবর্তন হয়নি জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী লীগের ধূসর ৪ নং হাতীভাঙ্গা  ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও হাতীভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদের।

জানা যায়, দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ৪ নং হাতীভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদের ব্যাপক অনিয়ম ও সীমাহীন দুর্নীতির কারণে ইউনিয়নবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এছাড়াও নানা প্রকল্পে চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে ইউনিয়নের কয়েকজন ব্যক্তি নানা অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে আর্জি জানিয়েছেন। কিন্তু একাধিক তদন্ত দীর্ঘ দিনেও আলোর মুখ দেখেনি। ফলে ভুক্তভোগীরা হতাশ। 

আরো জানা যায়,দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ৪ নং হাতীভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। তার আমলে টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, পরিষদের রাজস্ব খোযাড়-খেয়া ইজারার অর্থ, ইউপি ট্যাক্স, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন ফি, হাটবাজার, ১% খাতের নিজের খেয়ালখুশি মতো ব্যবহার করে থাকেন। তিনি ইউনিয়ন পরিষদের কোনো সদস্যের সঙ্গে আলোচনা না করে নিজের ইচ্ছামতো খরচ করেন। অপরদিকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ডপ্রতি সরকারি খরচ ১৫ টাকা থাকা সত্ত্বে দুবারে কয়েক হাজার হাজার কার্ডে এন্ট্রি বাবদ কয়েক শত লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। ফলে ইউনিয়ন পরিষদ অর্থ লুটপাট ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। তিনি তার নিজ বাড়িতে বসে পরিষদের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং ভুয়া রেজুলেশন করেন। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যান ও ইউনিয়নবাসীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছে। এমনকি একাধিকবার লাঞ্ছিত, অবরুদ্ধ ঘটনাও বাদ পড়েনি। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে মসজিদ, মক্তব, মাদ্রাসা, ঈদগাহ মাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় সরকারি অনুদানের টাকা ও বিভিন্ন গ্রামে সরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেওয়ার নামে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। অপর দিকে ভিজিডি তালিকা প্রণয়নে ঘুস গ্রহণসহ ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৪ নং হাতীভাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ একটি বাহিনী তৈরি করে ভিজিডি তালিকায় নাম উঠানোর কথা বলে অসহায় দুস্থদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুস গ্রহণ করছেন। বাদ পরেনি বয়স্ক ভাতা ও বিধবা ভাতাও। 

এ ব্যাপারে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ৪নং হাতীভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদের সাথে মুঠোফোনে  যোগাযোগ করতে চাইলে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

Wednesday, 14 May 2025

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি আওয়ামী লীগের ধূসর শ্যামল বাবুর

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি আওয়ামী লীগের ধূসর শ্যামল বাবুর

জামালপুর প্রতিনিধিঃ

জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জে ফ্যাসিস্ট সরকারের মদত পুস্ট দুর্গা এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুবিধাভোগী ঠিকাদার সুযোগ সন্ধানী শ্যামল বাবু সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে রাতারাতি খোলস বদল করে হঠাৎ সাধু সেজে  বিএনপি'র ছত্রছায়ায় থেকে আবারও ফায়দা লোটার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

শ্যামল চন্দ্র সাহা জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জসহ এ জেলায় দুর্গায় এন্টারপ্রাইজ নামে বেনামে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে। তার মধ্যে ঠিকাদারি ব্যবসা অন্যতম । পতিত  সরকারের আমলে তিনি আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী দোষর হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের সাবেক মন্ত্রী স্থানীয় এমপি আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদের একনিষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন। এমপির মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে তিনি অনেক ব্যবসায়ী সুবিধা ভোগ করার নজির হয়েছে তার। সাবেক তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ সঙ্গে ছিল দহরম মহরম সম্পর্ক। মাসোরা টাকা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে থাকতেন। শ্যামল বাবু মন্ত্রী বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের নদীর মাছ বিভিন্ন ধরনের সিজনাল ফল কাজের ছেলে মেয়েদের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকতেন। শ্যামল বাবু মন্ত্রী সাথে কথা বলতেন সব নেতাকর্মীদের বের করে দিয়ে দীর্ঘসময় মিটিংয়ে বসতেন ।  শ্যামল বাবু  প্রভাবশালী ব্যক্তি  ছিলেন যিনি মন্ত্রীর সাথে কথা বলতে গেলে সেখানে কোন নেতা কর্মী প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল । এই শ্যামল বাবু মন্ত্রী মহোদয়ের কাছে ছিল আসমানের চাঁদ দিল্লিকা লাড্ডু। এই সুবাদে মন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে এক চাটিয়া তিনি ঠিকাদারি ব্যবসা সহ বিভিন্ন ডিলারশিপ একাই বানিয়ে নিয়েছেন। তাই তিনি বিগত সরকারের আমলে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন যেন কেউ দেখার নেই। ঠিকাদারী কাজে চরম দুর্নীতি অব্যাহত রাখলেও প্রতিবাদ করার মত সাহস ছিল না কারো।

গত ৫ ই আগস্ট এর পর ফ্যাসিস্ট সরকারের  পতনের পর শ্যামল  বাবুর রাতারাতি পালা বদল  ঘটে।বিশেষ করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মী সহ বিএনপি'র অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ছাত্রদল যুবদল নেতাকর্মীদের নিয়ে তার বাগানবাড়িতে খাওয়া-দাওয়া অর্থ লেনদেনসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নেতাকর্মীদের উদ্বুদ্ধ করে মুগ্ধ করে নিজের করে রেখেছেন। বর্তমানে তিনি বিএন পি নেতাকর্মীসহ সাবেক  এমপি এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত সাহেবের কাছে যাইতে বিভিন্ন তদবির শুরু করেছেন। বিএনপি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের পেটুয়া বাহিনী সুবিধাভোগী শ্যামল বাবুর ফেসির সরকারের ধূসর হিসাবে তার বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কেন্দ্রীয় বিএনপিসহ এলাকার ভুক্তভোগী নেতাকর্মীদের নজরদারি দাবী জানাচ্ছি।

Monday, 12 May 2025

বীজ আলুর দাম বৃদ্ধির দাবিতে চাষিদের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

বীজ আলুর দাম বৃদ্ধির দাবিতে চাষিদের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ আলু চাষিরা আলুর বীজের মূল্য বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন।

সোমবার জামালপুর প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- বিএডিসি আলুবীজ চুক্তিবদ্ধ চাষি ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রুহুল আমিন মিলন, যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান রুমেল, জেলা কৃষক ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তসলিম উদ্দিন, আলু বীজ চাষি আবুল কালাম। 

মানববন্ধনে বিএডিসি আলুবীজ চুক্তিবদ্ধ চাষি ফোরামের নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) থেকে ৪৮ থেকে ৫৪ টাকা দরে বীজ ক্রয় করেছিলাম। বীজ থেকে উৎপাদিত আলুর দর পেয়েছি ৩৫ থেকে ৩৭ টাকা কেজি। অথচ বাইরে বাজারে এই আলু বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে। কিন্তু আমরা বিএডিসির সাথে চুক্তিবদ্ধ বলে বাইরে কোনো আলু বিক্রি করিনি। যার ফলশ্রুতিতে বিএডিসি ব্যাপক লাভবান হয়েছে।

২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে বিএডিসি ভিত্তি বীজের দাম নিয়েছে ৬০/৬২ টাকা দরে। এত উচ্চমূল্যে বীজ, সার, কীটনাশক, ব্যবহার করে বীজের উৎপাদন খরচ বেড়ে অঞ্চলভেদে দাঁড়িয়েছে ৩০/৩৫ টাকায়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কিছু কিছু জোন থেকে অপ্রত্যাশিতভাবে যে উৎপাদন খরচ দেখিয়েছে, তা চাষিদের উৎপাদিত খরচের সাথে কোনো সামঞ্জস্য নেই। এই অসামঞ্জস্যপূর্ণ উৎপাদন খরচ এবং খাবার আলুর নিম্নমুখী দর দেখে চলতি অর্থবছরে মূল্য নির্ধারণ করেছে প্রতি কেজি ২৬/২৮ টাকা। বিগত বছর ৪৮/৫৪ টাকা দরে ভিত্তি বীজ কিনে দর পেয়েছি প্রতি কেজি ৩৫/৩৭ টাকা। আর এ বছর ৬০/৬২ টাকা দরে ভিত্তি বীজ কিনে দর পেলাম ২৬/২৮ টাকা। এতে চুক্তিবদ্ধ চাষিগণ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে সর্বস্বান্ত হওয়ার উপক্রম হয়েছে।

দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বিএডিসি আলু বীজের চুক্তিবদ্ধ চাষিদের উৎপাদন খরচের সাথে সামঞ্জস্য রেখে আলু বীজের মূল্য গত অর্থবছরের চাইতেও এবার প্রতি কেজিতে আরো দুই টাকা বাড়িয়ে অথ্যাৎ ৩৭/৩৯ টাকা নির্ধারণের দাবি জানান। দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবার হুমকি দিয়েছে বীজ আলু চাষিরা।