মোঃ জয় হোসাইন
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জামালপুর জেলা পরিষদ সদস্য শুধু শিলা সারোয়ারের বিকৃত ভিডিও নয় তিনি প্রেসক্লাব নিয়েও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাতো।
ব্যাক্তিগত স্বার্থে সে সাংবাদিকতার মতো মহান পেশা কে ব্যবহার করতো বলে জানিয়েছেন উপজেলার একাধিক সংবাদকর্মী।
জেলা পরিষদ সদস্যের একটি ভিডিও বিকৃত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে, এটা থেকেও ব্যাক্তিগত স্বার্থ হাসিল করার অপচেষ্টা করছে বলে
জানান অনেকেই।
ভিডিওতে তাঁকে বারবার বাঁচানোর আকুতি শুনে
তেমন কেউ এগিয়ে আসেনি, জানা গেছে অন্য সাংবাদিককে রেখে একা একা মেইন রোডে শিলার গাড়ীর কাছে যাচ্ছে ভিডিও অন করে।
যে সাংবাদিকের কাছ থেকে সে গেছে তাঁকেও তার সাথে যেতে বলেনি, এতে অনেকেই ধারণা করেছে
রনি হয়তো ভেবেছিল শিলা তাঁকে ডেকে নিয়ে
ভিডিও ডিলিট করতে বলবে এবং ঈদের সেলামি দিবেন কিন্তু ঘটনা উল্টো ঘটেছে।
পরে রাতে উপজেলার সাংবাদিক নেতারা এবং মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগর উপস্থিত থেকে মিটমাট করেন। সেখানে রনির হারিয়ে যাওয়া দাবীকৃত ৬ হাজার টাকা নগদ পরিশোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মেয়র সহ অন্যরা।
এই ফাঁকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ধস্তাধস্তির ভিডিও
অন্যদের ইনবক্সে দিয়ে সহমর্মিতার জায়গা তৈরি করেন রনি। সেই ভিডিও দেখে আমিও আজ গিয়েছি বকশীগঞ্জে, আমাকে রনি জানান স্হানীয় কোন সাংবাদিকের সাথে যেন কথা না বলি।
অবশেষে তার মাঝ পাড়ার বাড়ীতে গিয়েও তার বক্তব্য অন ক্যামেরা নিতে পারিনি।
অথচ আমি, মেয়র নজরুল এবং জেলা পরিষদ সদস্য শিলার বক্তব্য নিতে পেরেছি।
প্রায় ৪ ঘন্টা বকশীগঞ্জে অবস্থান করে রনির সম্পর্কে অনেক তথ্যই পেয়েছি।
২য় স্ক্রীনশট দেখে একটা বিষয় আইডিয়া করতে পারেন, কারা কথায় কথায় বাকশাল শব্দটাকে খুব খারাপ হিসেবে উপস্থাপন করে!
গতকালের ঘটনা ব্যাক্তিগত স্বার্থ অথবা রাজনৈতিক সমীকরণের স্বার্থে ঘটেছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে।