Wednesday, 25 June 2025

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল ও ময়দা কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা লিংকন মিয়া

  শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল ও ময়দা কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা লিংকন মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

জামালপুর জেলা এবং বিভিন্ন উপজেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি এলাকার লিংকন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর আবুল কালাম আজাদ ও জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী এর কাছের লোক লিংকন মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে জামালপুর জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ও ময়দা ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়, লিংকন মিয়া সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদের ও আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরীর কাছের লোক হয়ায় জামালপুর জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ও উমেস ডিলারদের কাছ থেকে ময়দা ক্রয় করে থাকেন। এবং কি জামালপুর জেলা বা বিভিন্ন উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল ও ময়দা নিতে গেলে তারা বলেন চাউল ও ময়দা শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ও ময়দা ব্যবসায়ী লিংকন মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল ও ময়দা একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা লিংকন মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী লিংকন মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর ছিলেন এবং কি ৫ আগস্টের পর বিএনপি-র নাম ভাঙ্গিয়ে করে আসছেন সরকারি চাউল ও ময়দার কালোবাজারি। এবং কি আরো জানা যায় আওয়ামী লীগের ধূসর থাকাকালীন ২০ টন সরকারি চাউল প্রশাসন উদ্ধার করে এবং কে লিংকন মিয়ার নামে একটি মামলা হয় সে মামলায় ১৬ দিন সাজা খাটার পড়ো এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি চাওল ও ময়দার ব্যবসা। যদি লিংকন মিয়া জামালপুর জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে জামালপুর সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করার কোন সুযোগ নেই। লিংকন মিয়ার বিরুদ্ধে একটি মামলা আছে সে যদি কালোবাজারি ব্যবসা ভাত না দিয়ে থাকে তাহলে সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব।