Monday, 30 September 2024

জামালপুরে তৌহিদি জনতা উদ্যোগে ভারতের মহারাষ্ট্র পন্ডিত মহানবী (সাঃ)কে নিয়ে কূটক্তি প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ

 

জামালপুরে তৌহিদি জনতা উদ্যোগে  ভারতের  মহারাষ্ট্র পন্ডিত মহানবী (সাঃ)কে নিয়ে কূটক্তি প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ

জামালপুর প্রতিনিধিঃ 

জামালপুরে সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার উদ্যোগে ভারতের মহারাষ্ট্রের হিন্দু পন্ডিত বিশ্ব মহানবী হযয়ত মুহাম্মদ (সাঃ) কে অবমাননা করায় তাদেরকে দ্রুত বিচারের  আওতায় এনে শাস্তির দাবিতে

প্রতিবাদে  বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার  বাদ যোহুর   শেখের ভিটা বিজয় চত্ত্বরে এ অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়।  বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের  আহবায়ক মাওলানা আলাউদ্দীনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন,   বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ সদস্য সচিব মুফতি সাঈদুর রহমান,

আল আবরার ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের শিক্ষা সচিব মুফতি আব্দুর রহমান, 

তৈহিদী জনতা সদস্য মুফতি তানভীর মাহতাব,আব্দুল্লাহ আল মামুন, মুফতী সাঈদুর রহমান, মাওলানা আবুল হাসান,মাওলানা কামরুল হাসান, মুফতী আনোয়ার হুসাইন ও মুফতী আব্দুল্লাহ। 

সভাপতি মাওলানা আলাউদ্দীন বক্তব্যে ভারত সরকারকে মহারাষ্ট্রের হিন্দু পন্ডিত বিশ্বনবী হযয়ত মুহাম্মদ (সাঃ) কে কূটক্তি পন্ডিতকে শাস্তির দাবি জানান। 

এ ধরনের নোংরা রাজনীতি ছেড়ে দিয়ে     প্রতিবেশী দেশের মত থাকুন । 

Sunday, 29 September 2024

দেওয়ানগঞ্জ পৌর মার্কেট ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত

 

দেওয়ানগঞ্জ পৌর মার্কেট  ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত

 দেওয়ানগঞ্জ প্রতিনিধিঃশরিফ মিয়া 

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ পৌর মার্কেটের  বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা করা হয়েছে।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট  মোঃ আশরাফ আলীর নেতৃত্বে এ  ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্রনেতা মোঃ সোহেল রানা,মোঃ বিহান উদ্দিন,মোছাঃ মেঘলা খানম,মোঃ নয়ন, মোঃ মাহিন,আশিক,স্থানীয় সাংবাদিকসহ আরো অনেকে।

আদালত পরিচালনা করার সময় মার্কেটের বড়  রাস্তার পাশে অবৈধ দোকানপাট, হোটেলের খোলা খাবার রাখা,গরুর মাংস  সহ অন্যান্য দোকানপাট মনিটরিং করা হয়েছে।

Thursday, 26 September 2024

জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল পঙ্গু করতে মরিয়া মার্জা পরিবার

জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল পঙ্গু করতে মরিয়া মার্জা পরিবার

মিঠু আহমেদ জামালপুর:

জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পঙ্গু করতে উঠে পড়ে লেগেছে জেলার প্রভাবশালী মির্জা পরিবারের সদস্যরা। বিগত সময়ে সরকার দলীয় প্রভাব খাটিয়ে একই পরিবারের একাধিক সদস্য ও তাদের স্বজনরা বিভিন্ন পদে যুক্ত হন প্রতিষ্ঠানটিতে। প্রভাব খাটিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং কমিটিও নিয়েছেন তাদের  দখলে। বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ডা. মনিরুজ্জামান খানকে বিগত ২৯-০৮-২০২৪ তারিখে কলেজে অধ্যক্ষের কক্ষে প্রবেশ করে মির্জা শাহেদ অজ্ঞাতনাম কয়েকজন কে সঙ্গে নিয়ে অবরুদ্ধ এবং  জোরপূর্বক পদত্যাগ করানোর চেষ্টা করে। এসময় পাশ্ববর্তী লোকজন অধ্যক্ষকে আটকের খবর শুনে সাহায্যের জন্য আসে। ঐদিন পদত্যাগ করাতে  না পেরে, অপসারণ করতে নানা রকম মিথ্যা অভিযোগ তুলছে মির্জা পরিবার। শুধু তাই নয়, একসময়ে অধ্যক্ষকে বাহবা দেওয়া কতিপয় শিক্ষকরা অর্থ ও পদোন্নতির লোভে যুক্ত হচ্ছে নতুন ষড়যন্ত্রে। 

প্রায় ২ একর জায়গা নিয়ে জামালপুর পৌর শহরের পশ্চিম ফুলবাড়িয়ায় ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল। পরে ১৯৯৮ সালে  সরকারি ভাবে স্বীকৃতি পায় প্রতিষ্ঠানটি। এখন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিতে অধ্যক্ষসহ মোট  শিক্ষক ১৭ জন, মেডিকেল অফিসার ১ জন, কম্পিউটার অপারেটর ১ জন হিসাব রক্ষক ১ জন ও ৪ জন এল এম এস এস তাদের দয়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও খন্ডকালিন শিক্ষক হিসেবে ৪ জন এবং প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের মোট শিক্ষার্থী রয়েছে ৩৮০ জন। 

জানা যায়, ২০১৫ সালে অবহেলিত এই জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা. মাসুদুর রহমানের মৃত্যুর পর সেই পদে দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানায় প্রতিষ্ঠানের সকল সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ। সে সময় সকলের সম্মতিক্রমে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন বর্তমান অধ্যক্ষ ডা. মনিরুজ্জামান খান। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে কলেজের সভাপতি ও প্রতিষ্ঠাতা ডা. মির্জা ওবায়দুল্লাহ সহ ম্যানেজিং কমিটির সকল সদস্য অধ্যক্ষ পদে ডা.মনিরুজ্জামান খান সহ আবেদনকৃত অন্যান্য প্রার্থিদের সকল আবেদন পত্র যাচাই বাছাই শেষে সর্বসম্মতিক্রমে ডা. মনিরুজ্জামান খানকে প্রতিষ্ঠানটির পূর্ণাঙ্গ অধ্যক্ষের আসনে বসান। এরপর ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ডা. মির্জা ওবায়দুল্লাহ’র মৃত্যুর পর তার পুত্র মির্জা সাহেদ প্রতিষ্ঠাতা প্রতিনিধি হিসেবে ম্যানেজিং কমিটিতে আসার জন্য আবেদন জানান এবং তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের উচ্চ পর্যায়ের নেতা মির্জা আজমের হস্তক্ষেপে মির্জা সাহেদ ম্যানেজিং কমিটিতে জোরপূর্বক প্রবেশ করেন । 

ঠিক তখন থেকেই কালো মেঘে ঢাকতে শুরু করে জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালের সকল কার্মযজ্ঞ। এই প্রতিষ্ঠানটিতে ত্রাসের রাজত্ব বিস্তার করতে শুরু করেন সাহেদ মির্জা। প্রতিষ্ঠানটির সকল শ্রেণির কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর বাজে আচরণ শুরু করেন তিনি। শুধু তাই নয়, প্রতিষ্ঠানটির সকল সম্পদ নিজের মনে করে নানা রকম অযুহাতে হিসাব শাখা থেকে টাকা তুলতে শুরু করেন এবং প্রতিষ্ঠানের ৩ টি পুকুর জোরপূর্বক নিজ নামে লিজ করিয়ে নেন।   

এখানেই শেষ নয়, অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালের বিভিন্ন অনিয়মের চিত্র। প্রতিষ্ঠানটির অনিয়মিত শিক্ষক হিসেবে পরিচিত ডা. খলিলুর রহমান, ডা. রাজিয়া সামছুন্নাহার,তাদের সঙ্গে  ডা. আবু তাহের রহুল আমিন, ডা. আতিকুল ইসলাম এবং ডা. জিল্লুর রহমান বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। ডা. খলিলুর রহমান ও ডা. রাজিয়া সামছুন্নাহার অনিয়মিত থাকার কারনে সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা. খন্দকার মাসুদুর রহমান দায়িত্বে থাকাকালী কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রাপ্ত হন অভিযুক্ত দুই জন। তারা স্টাম্পে অঙ্গীকার নামা প্রদান করে মির্জা আজমের  সুপারিসে পুনরায়  কলেজে যোগদান করেন। ডা.খলিলুর রহমান ও ডা.জিল্লুর রহমান মেয়াদ উত্তীর্ন কমিটি দিয়ে ডা.আতিকুল ইসলামের সহযোগিতায় পদোন্নতি নিয়েছেন। ডা.জিল্লুর রহমান যিনি জামালপুর জেলার  বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি কলেজের ছাত্র /ছাত্রীদের নিয়ে দির্ঘদিন যাবত একটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করে আসছেন। কলেজে নতুন ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি হলেই তিনি তাদেরকে উৎসাহিত করে কোচিং সেন্টারে ভর্তি করেন। সপ্তাহে একদিন ক্লাস করিয়ে মাসে ১ হাজার টাকা ফি আদায় করেন। ওই সকল ছাত্র /ছাত্রীদের আর কলেজের ক্লাসে পাওয়া যায়না। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা.খন্দকার মাসুদুর রহমানের সময়ে ডা.আতিকুল ইসলাম ও ডা.জিল্লুর রহমানকে তার সবকাজের সহযোগী হিসেবে দেখা যায় এবং ওই সময়ের অর্থ আত্বসাতের অভিযোগে এই দুইজনের নাম পাওয়া যায়। 

অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, বর্তমান অধ্যক্ষ থাকাকালীন সময়ে ২০২৩ সালে ডা. খলিলুর রহমান ও ডা. রাজিয়া সামছুন্নাহারকে একই অপরাধে আবারো কারন দর্শানো নোটিশ দেয়া হয়। আরেক শিক্ষক ডা. মো. এটি এম রহুল আমিনের অধ্যায়টা একটু ভিন্ন রকম। তিনি ১৯৯৮ সালে জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে যোগদান করেন কিন্তু তিনি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত হন ২০০০ সালের ২৭ মার্চ। এসময় পুর্ণাঙ্গ চিকিৎসক হওয়ার ২ বছর আগেই  মেডিকেল কলেজে মেডিকেল অফিসার হিসেবে যোগদান করায় কলেজ হতে বহিঃস্কার করা হয় তাকে।    

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কতিপয় শিক্ষক জানান, জামালপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালে প্রতিষ্ঠাতা ডা. মির্জা ওবায়দুল্লাহ র স্বপ্নকে দিনে দিনে ধ্বংস করছে তারই পরিবারের লোকজন। প্রতিষ্ঠানটির ২২ জন শিক্ষকের মধ্যে ৪ জন মির্জা পরিবারের। হিসাব রক্ষক ডা. মির্জ্জা আহসান তাদেরই চাচা, এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটিতে তাদেরই স্বজনরা বিভিন্ন পদে চাকুরীরত রয়েছে। কতিপয় শিক্ষক মির্জা পরিবারের যোগসাজসে প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থেকেও নিয়মিত বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। যারা কর্মক্ষেত্রে নিয়মিত রয়েছে তারা মির্জা পরিবারের কাছে জিম্মি অবস্থায় শিক্ষকতা করছেন।সরজমিনে কলেজে গিয়ে দেখা যায়, রুটিনে ক্লাস থাকলেও কেও কেও কলেজে অনুপস্থিত। অধ্যক্ষকে অবরুদ্ধ করে পদত্যাগ করাতে না পেরে  মির্জা শাহেদ শিক্ষকদের ওইদিনই বাসায় ডেকে নিয়ে চাকুরীর ভয় দেখিয়ে সাদা কাগজে জোরপূর্বক সকলের সাক্ষর নেন বলে জানান তারা।

Tuesday, 24 September 2024

প্রয়াত সাংবাদিক বকুলের ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া

প্রয়াত সাংবাদিক বকুলের ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ইসলামপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি হাফিজ পাঠাগারের প্রতািষ্ঠাতা সভাপতি, বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিক ও সাংবাদিক গোলাম হাফিজ বকুল এর ২১ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, দোয়া ও মিলাদ  মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে ইসলামপুর প্রেসক্লাবের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার এস এম আবদুল হালিম দুলালের সভাপতিকে অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ সম্পাদক হাফিজ লিটনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন,সাবেক সভাপতি ফিরোজ খান লোহানী, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খাদেমুল বাবুল, সাবেক সভাপতি মোরা দুধ জামান মুরাদ‌। সহ-সভাপতি রহিমা সুলতানা মুকুল, সদস্য ওসমান হারুনী, আবদুস সামাদ,লিয়াকত হোসাইন লায়নসহ আশিকুর রহমান আসিক শফিকুল ইসলাম কাজল সোহেল রানা মিঠু আহমেদ এম কে দোলন বিশ্বাস সহ ক্লাবের সকল সাংবাদিকসহ ইসলামপুর প্রেসক্লাবের বিভিন্ন পত্র পত্রিকার, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় প্রয়াত সাংবাদিক গোলাম হাফেজ বকুলের বড় ছেলে আবির আহমেদ বিপুল  উপস্থিত ছিলেন। 
বক্তারা প্রত্যেকেই প্রয়াত সাংবাদিক গোলাম হাফেজ বকুলের স্মৃতিচারণ করে নানান দিক নিয়ে বক্তব্য রাখেন। পরে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনায় করে দোয়া করা হয়। এ উপলক্ষে তার নিজ বাড়িতে দোস্থ পরিবারের মাঝে খাবার আয়োজন করা হয়।


Sunday, 22 September 2024

হারানো বিজ্ঞপ্তি

 

হারানো বিজ্ঞপ্তি

আমার এসএসসি পাশ সার্টিফিকেট যার রেজিঃনং ৪১৮৪০৪/২০০৫ রোল নং মেলান্দহ ৪৯১৯৩৪ হারিয়েছে। এছাড়া  এইচ এসসি পাশ সার্টিফিকেট যার রেজিঃ নং ৬২৪৪১৯/২০০৮ রোল নং ৩৭৬৪১০ পাশের সন ২০০৮ইং এবং আমার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধীন অনার্স পাশ সাটিফিকেট যার রেজিঃ নং ১৮০৪১৯৩ সেশন ২০১০-২০১১ রোল নং ৯৭৪১৭৯৮ পাশের সন ২০১৪ইং সন সার্টিফিকেট হারিয়েছে। এই মর্মে মেলান্দহ থানায় জিডি নং ৯০৭,৯০৮ এবং ৯০৯ তারিখঃ-২২-০৯-২০২৪ দায়ের করা হয়েছে।

 
বিনীত নিবেদক
বিউটি আক্তার।

Saturday, 21 September 2024

জামালপুরে জাল দলিলে ভূমি আত্মসাতের পায়তারার অভিযোগ ভূমি কর্মচারীর বিরুদ্ধে

জামালপুরে জাল দলিলে ভূমি আত্মসাতের পায়তারার অভিযোগ ভূমি কর্মচারীর বিরুদ্ধে

                         JNEWS24TV.COM

জামালপুর প্রতিনিধি:

জামালপুরে জাল দলিল তৈরী করে শহরের মেডিকেল রোডে হযরত আলী মার্কেটের একাংশের ভূমি আত্মসাতের পায়তারার অভিযোগ উঠেছে ভূমি অফিসের কর্মচারী শাহানা বেগম ও তার স্বামী রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে।
শনিবার দুপুরে জামালপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এমনি দাবি করে সাংবাদিক সম্মেলন করেন জমির প্রকৃত মালিক জিলহজ আলী নাদু ও তার পরিবার। জিলহজ আলী নাদু হযরত আলী মার্কেটের প্রতিষ্ঠাতা মৃত হযরত আলীর ছেলে। এসময় ভূমি আত্মসাতের পায়তারাকারী শাহানা বেগম ও তার স্বামী রেজাউল করিমের শাস্তির দাবি করেন তারা।
সাংবাদিক সম্মেলনে জিলহজ আলী নাদু তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, তিনি জামালপুর শহরের মেডিকেল রোডের হযরত আলী মার্কেটের শক্তি ঔষধালয় দোকান ঘর ও জমির পৈত্রিক সূত্রে দলিল মূলে মালিক। তিনি আজ পর্যন্ত সেই সম্পত্তি ভোগদখলে আছেন।
তিনি বলেন, অভিযুক্ত শাহানা বেগম পৌর ভূমি অফিসে চাকুরী করার সুবাদে তার স্বামী রেজাউল করিমকে সাথে নিয়ে হযরত আলী মার্কেটের (শক্তি ঔষধালয় দোকান) সেই জমির ভূয়া দলিল তৈরী করে মালিকানা দাবি করছে এবং শাহানা বেগম তার স্বামীর নামে অবৈধ ভাবে সেই ভূয়া দলিল দিয়ে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) হতে নামজারী ও জমা খারিজ করেছে।

জিলহজ আলী নাদু আরও জানান, নালিশী ভূমির ওই অংশ তারা পিতা হযরত আলী বিগত ১৯৬৩ সালে শক্তি ঔষধালয় প্রা: লি: এর কাছে ভাড়া দেয়। যা অদ্যবধি পর্যন্ত চলমান রয়েছে এবং ঐ দোকান ঘরের জমিটি হযরত আলীর সন্তান কিংবা তার ওয়ারিশগণ কেউ বিক্রি করেন নাই।  পরবর্তীতে দোকান ঘরটির পয়েন্ট ৯ শতাংশ জমি তিনি (নাদু) পিতার কাছে থেকে প্রাপ্ত হন এবং তার পিতার মৃত্যুর পর সেই জমিতে তার সাথে দোকান ঘরের চুক্তিপত্র করে শক্তি ঔষধালয় যার ২০৩১ সাল পর্যন্ত মেয়াদ রয়েছে।  

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ভূমি অফিসের কর্মচারী শাহানা বেগম কতিপয় ব্যক্তির যোগসাজশে বিগত ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জালিয়াতি করে একটি ভূয়া দলিল প্রস্তুত করেন এবং সেই জমি তারা স্বামীর রেজাউল করিমের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। একই সাথে উক্ত জমির নামজারী ও জমা খারিজ থাকা সত্ত্বেও শাহানা বেগম অবৈধ ভাবে ভূয়া নামজারী ও জমা খারিজ করেন। এসময় ভুক্তভোগী জিলহজ¦ আলী নাদু তার পৈতৃক সম্পত্তি রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানান এবং ভূমি আত্মসাতের পায়তারাকারী শাহানা বেগম ও তার স্বামী রেজাউল করিমের যথাযথ শাস্তির দাবি করেন।  

এ বিষয়ে শাহানা বেগম সাংবাদিকদের জানান, সে সঠিক পন্থায় প্রকৃত জমির মালিকের কাছ থেকে জমির মালিকানা পেয়ে পরবর্তীতে তার স্বামীর নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। অভিযোগকারী জিলহজ আলী নাদু একাধিকবার এ জমির দলিল বাতিলের মোকদ্দমা করেও সফল হতে না পেরে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছে।

Tuesday, 10 September 2024

জামালপুরে অভিনব কৌশল অবলম্বন করে সংখ্যালঘুদের জমি দখল কারার অভিযোগ উঠেছে।

 

জামালপুরে অভিনব কৌশল অবলম্বন করে সংখ্যালঘুদের জমি দখল কারার অভিযোগ উঠেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ঘটনা ঘটেছে মেলান্দহ ঘোষের পাড়া পাঠানপাড়া মৌজার হিন্দুদের ওপর মিথ্যা মামলা হামলা ও জমি জোরপূর্ব দখলের চেষ্টায়,

৬০/৭০ বছরের  অসুস্থ মহিলা পুরুষকে জমিতে শুয়ে রেখে জমি দখলের পায়তারা চলছে বলে জানা যায়।  

এতে করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সম্ভবনায় আতঙ্কে আছে সংখ্যালঘু শ্রী  ধনরঞ্জন দেবনাথ , দিলীপ দেবনাথ এর পরিবার,ও তার সদস্যরাসহ এলাকাবাসী ।

মেলান্দহ ঘোষের পাড়া পাঠানপাড়া মৌজায় এক একর ৮২ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা পায়তারা করছেন সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্য ,লালচান, আব্দুর রশিদ উদয়, সুজন মিয়া, আজাদ মিয়া, কমলা বেগম, মিজানুর রহমান গং।

জানা যায় উক্ত জমি জোরপূর্বক দখলের  নেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে যাচ্ছেন এই বিষয়ে মেলান্দহ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী শ্রী ধনরঞ্জন দেবনাথ।

উক্ত ঘটনা মেলান্দহ থানা পুলিশ  এস আই মদন চন্দ্র শীল এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গিয়েছেন।

ঘটনার সত্যতা পেয়ে মামলা দায়ের এর প্রস্তুতি চলছে এবং আরেকটি সাধারণ ডাইরি  করেছেন ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু পরিবার । এমনটাই জানিয়াছেন স্থানীয় প্রশাসন।

জামারপুরে ব্র্যাকের উদ্যোগে বিভিন্ন স্কুলে গাছের চারা বিতরণ

জামারপুরে ব্র্যাকের উদ্যোগে বিভিন্ন স্কুলে গাছের চারা বিতরণ

জামালপুর  প্রতিনিধিঃ

বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের  অধিকার এখানে এখনই প্রকল্পের জামালপুর  জেলা সদরে  দিন ব্যাপী 'গাছের চারা বিতারন ক্যাম্পেইন কর্মসুচী করা হয়েছে।' সংস্থার "অধিকার এখানে, এখনই" প্রকল্প -২ এর সহযোগিতায় মঙ্গলবার দিন ব্যাপী এ কর্মসুচী আয়োজন করা হয়।

চারা বিতারনের এ কর্মসূচী অনুযায়ী পৌরসভার বেলটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়,শরিফপুর ইউনিয়নের শরিফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শ্রীরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের  আম, কাঁঠাল ও নিম গাছের চারা বিতরণ করা হয়। 

চারাগাছ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিন্নাত শহীদ পিংকি।

এসম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক "অধিকার এখানে, এখনই" প্রকল্পের

এরিয়া কো- অডিনেটর  মোঃ জিল্লুর রহমান, জেলা সমন্বয়ক আহম্মেদ ওমর ফারুক, বেলটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আতিকুর রহমান,বেলটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহীন আক্তার শিরিন,শরিফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আইরিন পারভীন, শ্রীরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম, 

ব্র্যাক অধিকার এখানে এখনই প্রকল্পের জেলা ইয়ুথ মোবিলাইজার মোছাঃ কাকলি আক্তার, অফিসার সেলপ অফিসার মোঃ আলমগীর হোসেন 

প্রমুখ। এখানে সকল ইয়ুথ ভলেন্টিয়াররা ব্র্যাক ভিও সদস্য সহ প্রায় ২০০ সদস্যর মাঝে ৫০০ গাছের চারা বিতরণ করা হয়। 

এছাড়াও বেলটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫টি, শরিফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২০০টি,শ্রীরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০০ টিসহ মোট ৫ শত ২৫টি চারা বিতরণ স্কুলগুলোতে কিছু চারা রোপন  করে দেওয়া হয়।