স্টাফ রিপোর্টরঃ
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার ভাটারা ইউনিয়ন যুবদল নেতার নেতৃত্বে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ডিলারের উপর হামলা ঘটনায় নিয়ে যেসব পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে শাহ আলমকে জড়িয়ে যে বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা বানোয়াট ও মিথ্যা।
সরিষাবাড়ী উপজেলা খাদ্য বিভাগ জানায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছর থেকে সরকার দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে কম মূল্যে চাল বিক্রির জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু করে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে খাদ্য অধিদপ্তর। কর্মসূচি বাস্তবায়নে ইউনিয়ন পর্যায়ে বসবাসরত বিধবা, বয়স্ক, পরিবারপ্রধান নারী, নিম্ন আয়ের দুস্থ পরিবারপ্রধানদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ১০ টাকা কেজি দরে চাল দেওয়ার জন্য একটি তালিকা করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই কর্মসূচির চাল ১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছিল। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা ৫ টাকা বাড়িয়ে কেজি ১৫ টাকা করা হয়েছে। সূত্রটি জানায়, ডিলার ফরহাদ খান সরকারের খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির( ওএমএস) ১০ টাকা কেজি দরে চালের অনুমোদিত ডিলার। মঙ্গলবার সকালে তিনি ও তার সহযোগী প্রকৃত কার্ডধারীদের বাদ দিয়ে চুরি করে শাহিনের কাছে চাল বিক্রি করে দেন সে চাল এলাকার রাজা মিয়ার ঘরে সাংবাদিক ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় সন্ধান মিলে।
এ বিষয়ে শাহ আলম বলতে গেলে তাকে উল্টা হুমকি দেন । শাহ আলম ডিলারকে বলতেই তার সহযোগীরা মারধর করে। এক পর্যায়ে শাহ আলমকে ফাঁসানোর জন্য মিথ্যা মামলা করার জন্য একটি নাটক সাজানো হয়। সরকারি চাউল চুরের মূলহোতা হলো ফরহাদ হোসেন খান, মশিউর পুলিশ এছাড়া স্বৈরাচার সরকার থাকাকালীন অবৈধভাবে সরকারি চাউল । এ বিষয়ে এলাকাবাসী জানান শাহ আলম নির্দোষ শাহ আলম গরীব অসহায়দের কথা বলার কারনে তাকে উল্টো মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন কিছু কুচক্রী মহল তাই এলাকাবাস দাবি শাহ আলম নির্দোষ। তাই এলাকাবাসীর দাবি ফরহাদ হোসেন, মশিউর পুলিশ সরকারি চাউল চুরের শাস্তি বা আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ ও প্রসাশনের কাছে এই বিষয়ে দেখার বিষয়ে এলাকাবাসী আবেদন করছেন।