এম কাওছার সৌরভঃ
জামালপর সদরে শ্রীপুর কুমারিয়া রফিকুলের গোয়ালঘর থেকে চুরি হয়ে যায় ২টি মহিষ।
গত ২২ জানুয়ারি রাত অনুমান ১০ ঘটিকা হতে ২ ঘটিকার মধ্যে অজ্ঞাত নামা চোরেরা এই মহিষ ২টি চুরি করে নিয়ে যায়। চুরি হওয়া মহিষ ফিরে পেতে জামালপুর সদর থানায় ২৩ জানুয়ারি মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-৭৪(১)।
অভিযোগ পেয়ে মহিষ চোরের সংঘবদ্ধ দলকে ধরতে অভিযানে নামে সদর থানা পুলিশ।
মামলা রুজু হওয়ার ১২ ঘন্টার মধ্যেই অফিসার ইনচার্জ কাজী শাহনেওয়াজ ইমন এর দিক নির্দেশনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ রাসেল মিয়া ও সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় ডিএমপি এর উত্তরা পশ্চিম থানাধীন দিয়াবাড়ী এলাকা হইতে ২৪ জানুয়ারি রাত ৩ ঘটিকার সময় উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশের সহযোগীতায় চুরি যাওয়া ০২টি মহিষ, ০১ টি পিক আপভেন এবং চোর চক্রের সক্রিয় ০৬ সদস্য ১। মোঃ শামীম (২৫), পিতা-মোঃআলম, সাং-ধনপুর, থানা-বিশম্ভরপুর, জেলা-সুনামগঞ্জ, ২। মোঃ রাজু মিয়া (১৬), পিতা-জাবেদ আলী, সাং-কুচনীপাড়া, থানা-ঝিনাইগাতী, জেলা-শেরপুর, ৩। মোঃ রাজু মিয়া (১৪), পিতা-উসমান, সাং-লঙ্গলপাড়া, থানা-শ্রীবর্দী, জেলা-শেরপুর, ৪। মোঃ হৃদয় (২০) , পিতা-জামাল সরদার, সাং-বাংলা বাজার, থানা-গোসাইরহাট, জেলা-শরিয়তপুর, ৫। মোঃ খোকন (১৯), পিতা-সেলিম, সাং-চুরা বাড়ীর মোড়, থানা-বাজিতপুর, জেলা-কিশোরগঞ্জ, এবং ৬। মোঃ নয়ন (২৭), পিতা-আব্দুল হক আকন, সাং-সঞ্চয়পুর, থানা ও জেলা-ঝালকাঠি এই সঙ্ঘবদ্ধ চুর সদস্যদের কে গ্রেফতার করে জামালপুর সদর থানায় নিয়ে আসেন।
আসামীদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হইতেছে।
এ বিষয়ে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী শাহনাওয়াজ ইমন বলেন মামলা রুজু হওয়ার ১২ ঘন্টার মধ্যেই আমার দিক নির্দেশনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ রাসেল মিয়া ও সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় ডিএমপি এর উত্তরা পশ্চিম থানাধীন দিয়াবাড়ী এলাকা হইতে ২৪ জানুয়ারি রাত ৩ ঘটিকার সময় উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশের সহযোগীতায় চুরি যাওয়া ০২টি মহিষ, ০১ টি পিক আপভেন এবং চোর চক্রের সক্রিয় ০৬ সদস্য গ্রেফতার করতে সক্ষম হই।