শুধু দেশ ও জনগণের পক্ষে JNEWS24TV.COM
স্টাফ রিপোর্টারঃ
বিভিন্ন জেলার এবং উপজেলায় সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর শেরপুর জেলার সুমন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর মোঃ ছানোয়ার হোসেন এর কাছের ভাই সুমন মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে বিভিন্ন জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
জানা যায়,সুমন মিয়া সাবেক এমপি মোঃ ছানোয়ার হোসেনের কাছের ভাই হয়ায় বিভিন্ন জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ক্রয় করে থাকেন। এবং কি বিভিন্ন জেলার বা উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য।
নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল নিতে গেলে তারা বলেন চাউল শেষ হয়ে গেছে।
পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী সুমন মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা সুমন মিয়া ।
আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী সুমন মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর এবং কি ৫ আগস্টের পরে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হলেও এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি ব্যবসা। যদি সুমন মিয়া বিভিন্ন জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।
এ বিষয়ে শেরপুর সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভূঁইয়া জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করা হয় এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব।
এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার অফিসার ইনসার্জ ( ওসি ) বলেন, আমি সদর থানায় আসার পর এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি সততা যাচাই করে দেখব। যদি কোন সততা খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে আমি অবশ্যই সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিব।