Friday, 15 August 2025

জামালপুর ডিবি পুলিশের অভিযানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত আটক৷

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

জামালপুর ডিবি পুলিশের অভিযানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত আটক৷

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

জামালপুর সদর থানাধীন পৌর-শহরের কথাকলি মার্কেটের দ্বিতীয় তলায়  আবাসিক হোটেলে ডাকাত দল অবস্থান করছে এমন সংবাদের  ভিক্তিতে রাত আনুমানিক তিনটা চল্লিশ মিনিটের সময় ডিবি পুলিশ  অভিযান পরিচালনা করে  ০৫ জন ডাকাতকে  অস্ত্র সহ আটক করেছে৷ 

জামালপুর জেলার পুলিশ সুপার  সৈয়দ রফিকুল ইসলাম পিপিএম সেবা  এর নির্দেশনায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ০৫(পাঁচ) জন অস্ত্রধারী ডাকাতকে আটক করেন জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি-০১৷ 

জামালপুর ডিবি -০১ চৌকশ এসআই(নিঃ) মোঃ আসাদুজ্জামান এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় অফিসার এসআই(নিঃ)সুমন চন্দ্র সরকার, মোঃ আতিকুর রহমান, মোঃ সোহাগ রানা, আব্দুল্লাহ আল আজাদ, আব্দুল মতিন এর সমন্বয়ে গঠিত জেলা গোয়েন্দা শাখা চৌকশ অফিসারগন বিশেষ সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন ।

ডিবি পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটককৃত ডাকাত  জাহের আলী(৬৫), পিতা-মৃত মেহের আলী,  মাইন উদ্দিন(৩৫), পিতা-মৃত শহিদ মিয়া, মোঃ কাওসার মিয়া(৩০), পিতা-আব্দুল মান্নান,মোঃ আকাশ মিয়া(২৮), পিতা-অলি মিয়া, সর্ব সাং-সেন্দ উত্তরপাড়া (জজ মিয়া সরদার বাড়ির কাছে), ইউনিয়ন রামরাইল, বিল্লাল হোসেন(২৮), পিতা-মৃত ফজলুল হক, সাং-মজলিশপুর খরমপুর পাড়া, ইউনিয়ন মজলিশপুর, সর্ব থানা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

Thursday, 14 August 2025

জামালপুর পৌরসভায় অদ্ভুত নিয়ন্ত্রণ মেয়রের ছায়ায় কর্মচারীর দাপট প্রশাসনের নীরবতা!

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

জামালপুর পৌরসভায় অদ্ভুত নিয়ন্ত্রণ মেয়রের ছায়ায় কর্মচারীর দাপট প্রশাসনের নীরবতা!

জামালপুর প্রতিনিধিঃ

সারা দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নীরব কিংবা আত্মগোপনে থাকলেও জামালপুর জেলায় দেখা যাচ্ছে এক ভিন্ন চিত্র। এখানে ক্ষমতার প্রভাব খাটাচ্ছেন জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানুর ঘনিষ্ঠজন, পৌরসভার এক কর্মচারী ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুল খালেক।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আব্দুল খালেক মেয়রের ঘনিষ্ঠ ছায়াসঙ্গী হয়ে পৌরসভার কার্যক্রমে সরাসরি প্রভাব বিস্তার করছেন। ফলে স্বাভাবিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নাগরিক সেবা ব্যাহত হওয়ায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।

এমন পরিস্থিতিতে পৌরবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এই অস্বাভাবিক ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও প্রভাব বিস্তার যেকোনো সময় অপ্রিয় ঘটনার জন্ম দিতে পারে। তবুও এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের তেমন কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পৌরসভা যেন একজন নির্বাচিত মেয়রের পরিবর্তে এক অঘোষিত প্রভাবশালীর ইচ্ছায় পরিচালিত হচ্ছে। ফলে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সেবা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই অচলাবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না সাধারণ মানুষ।

Saturday, 9 August 2025

জামালপুরে সাংবাদিক মিঠু আহমেদকে সংবর্ধনা

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের আয়োজনে “জুলাই বিপ্লব ২০২৪” উপলক্ষে সাহসী সাংবাদিকতার সম্মাননা পেয়েছেন জামালপুর প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক খোলা কাগজের জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক মিঠু আহমেদ।

এই অর্জনে জামালপুরবাসী গর্বিত। এ উপলক্ষে সোমবার রাতে জামালপুর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে এক ফুলেল শুভেচ্ছা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আলহাজ্ব হাফিজ রায়হান সাদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জামালপুর প্রেসক্লাবের সম্মানিত সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আহসানুজ্জামান রুমেল।

সভাটি সঞ্চালনা করেন জামালপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান। এতে আরও বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সাংবাদিক বজলুর রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক মোস্তফা মনজু, ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম তুফানসহ অন্যান্য গণমাধ্যমকর্মীরা।

এ ছাড়াও অভিনন্দন জানিয়েছেন ময়মনসিংহ বিভাগিয়  সাংগঠনিক সম্পাদক ও জামালপুর জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক  এড. ওয়ারেছ আলী মামুন।

আলোচনা সভা শেষে সাহসী সাংবাদিকতার সম্মাননায় ভূষিত হওয়ায় মিঠু আহমেদকে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত করেন জামালপুর  প্রেসক্লাবের কর্মকর্তা, সদস্য ও সহযোগী সদস্যবৃন্দ।

Wednesday, 6 August 2025

মেলান্দহে সরকারি চাল মজুদ করে বস্তা পরিবর্তন করে বিক্রি

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

মেলান্দহে সরকারি চাল মজুদ করে বস্তা পরিবর্তন করে বিক্রি

জামালপুর প্রতিনিধিঃ 

জামালপুরের মেলান্দহে সরকারি চাল মজুদের মাধ্যমে বস্তা পরিবর্তন করে পুষ্টি দিয়ে মেসার্স কনক অটো রাইচ মিলের বিরুদ্ধে খাদ্য গুদাম সহ বিভিন্ন জায়গায় পাচার করে  বিক্রির তথ্য পাওয়া গেছে । এ ছাড়াও  দীর্ঘদিন থেকে সরকারি চাল রাইচ মিলে নিয়ে প্যাকেট পরিবর্তন করে মেশিনের মাধ্যমে চিকন চালে রূপ দিয়ে শেরপুর, কুষ্টিয়া, জামালপুর,সিলেট, বরিশাল সহ দেশের বিভিন্ন রাইচ মিলে সরবরাহ করে আসছেন বলেও জানা যায় । এ নিয়ে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসনের নিকট আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।  

জানা যায়, জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার নাংলার বাগুরপাড়া চিনিতলা রোড এলাকার কনক অটো রাইচ মিল (লাইসেন্স নাম্বার ৩৯-৬১-১-০৯৬-০০০০৪ পুরোন লাইসেন্স নম্বর: ৩৬৮/জামালপুর) এর স্বত্তাধিকারী জহুরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে  চাল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে সরকারি কালোবাজারীর চাল খাদ্য গুদামে বিক্রি করে আসছে।  আর এ চাল গুলো তিনি মেলান্দহ উপজেলা সহ পার্শবর্তী উপজেলা মাদারগঞ্জ ও বিভিন্ন জায়গা থেকে চাল কালোবাজারীদের থেকে সরকারি চাল ক্রয় করে তার রাইচ মিলেই মজুদ করে আসছে।  পরে সেখানে তার শ্রমিকদের মাধ্যমে বস্তা পরিবর্তন করে চালে পুষ্টি মিশিয়ে সেই মজুদ করা সরকারী চাল গুলো আবার সরকারি খাদ্য গুদামে বিক্রি করছেন ।  পাশাপাশি কুষ্টিয়া ও শেরপুরেও বিক্রি করে আসছে ।  আর এ চালের ট্রাক গুলো ৩/৪ হাজার টাকার মাধ্যমে পাস করে দিচ্ছে সাংবাদিক পরিচয়ে একটি চক্র৷   এদিকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ঈদ উল ফিতর ও ঈদ উল আযহার চাল, টিসিবির চাল,  হতদরিদ্রদের কাছ থেকে ১০ টাকার চাল দ্বিগুণ দামে কিনে আবার সরকারি খাদ্য গুদামে বিক্রি করতে তৎপর হয়ে থাকতেন জহুরুল। কয়েক হাত বদল হয়ে সরকারের চাল সরকারি খাদ্য গুদামেই বিক্রির মাধ্যমে এর আগেও বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে কনক রাইচ মিলের মালিক জহুরুল ইসলাম। সরকারিভাবে চাল গুলো ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও সরকারি চাল কেনাবেচা বেআইনি এবং শাস্তিমূলক অপরাধ। এই ধরনের কাজের জন্য শাস্তির বিধান থাকলেও উপজেলায় নজরদারী ও তদারকির অভাবে গরীবের চাল যায় রাইচ মিলে । খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি বা অন্য কোনো সরকারি প্রকল্পের আওতায় চাল হত দরিদ্র, এতিম ও দুস্থদের মধ্যে বিতরণের কথা থাকলেও কেনাবেচা হয় এই চাল ।   যার ফলে অভাবী মানুষের খাদ্য সংকট সৃষ্টি করে, তেমনি সরকারের খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেও দুর্বল করে দেয়। 

অভিযোগ রয়েছে, মেলান্দহ খাদ্য গুদামের কর্মকর্তারা দুর্নীতি ও অনিয়মের সঙ্গে সরাসরি জড়িত।

এ বিষয়ে মেসার্স কনক রাইচ মিলের স্বত্তাধিকারী জহুরুল ইসলামকে মুঠোফোনে কল দেওয়া হলে সরকারী চাল কেনা বেচা বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি।  

অন্যদিকে মেলান্দহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম. আলমগীর বুধবার দুপুর ১২ টায় জানান, এ বিষয়ে এখনো কোন অভিযোগ পায়নি।  তবে যেহেতু আপনারা জানিয়েছেন, তদন্ত করে যাচাই বাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  

Thursday, 31 July 2025

প্রকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগের ধূসর হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার?

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

প্রকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগের ধূসর হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার?

নিজস্ব প্রতিবাদকঃ

জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার ১০ নং ঝাউগড়া ইউনিয়নের ফারুক আহমেদ চৌধুরীর কাছের ভাই ও অন্যতম ক্যাডার হলেন হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার। আওয়ামী লীগের ধূসর ফারুক আহমেদ চৌধুরীর নাম ভাঙিয়ে প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়া, জমি দখল, চাঁদাবাজিসহ সকল প্রকার অপরাধ কর্মকান্ড করে বেড়াতেন এই হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার।

তবে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে কিছুদিন পলাতক থেকে ফের ঝাউগড়া  প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেলান্দহ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পদ দাড়ি ধূসর হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার।

সচেতন মহল বলছে হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার কে আইন-শৃংখলাবাহিনী এখনই না রুখলে বড় ধরণের নাশকতা ও প্রানহানীসহ বিঘ্ন হবে শান্তি শৃংখলার।

জানাগেছে, গত ৫ আগষ্ট আওয়ামী ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী ও এলাকার অন্য নেতাকর্মীরা পালিয়ে গেলেও কিছু দিন যেতে না যেতেই হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার বিএনপি নেতাদের সাথে আতাত করে এলাকায় ফিরে ঘুরাফেরা করছে প্রকাশ্যেই। বিগত আওয়ামী লীগের  স্বৈরাচার সরকারের আমলে ঝাউগড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন মানুষকে অস্ত্রের মূখে জিম্মি করে ভয়ভীতি দেখিয়ে স্বর্বশান্ত করে দিয়েছে অনেক পরিবারকে এই মেলান্দহ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ধূসর হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময় ৪রে আগস্ট লোকজন নিয়ে পুরা ইউনিয়ন মহড়া দিয়েছেন এই ঝাউগড়া  ইউনিয়নের সাবেক আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেলান্দহ উপজেলার আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদার।

এ বিষয়ে এলাকাবাসী জানান, আওয়ামী লীগের ধূসর হাসানুজ্জামান মন্টু তালুকদারকে যেন অতি তাড়াতাড়ি আইনের আওতায় আনা হয়।

Friday, 25 July 2025

মিথ্যা মামলা দিয়ে জোড়পূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে জান্নাতুল ফেরদৌর বন্যার বিরুদ্ধে

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

মিথ্যা মামলা দিয়ে জোড়পূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে  জান্নাতুল ফেরদৌর বন্যার বিরুদ্ধে

স্টাফ রিপোর্টারঃ

জামালপুর পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ড শাহাপুর রেলওয়ে স্টেশনের পাশে আন্জুর গলি নামে পরিচিত স্টেশন এলাকার  ব্যবসায়ী   জাহাঙ্গীরের  মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস বন্যা ও তা মায়ের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ জোড়পূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে৷ 

জান্নাতুল ফেরদৌস বন্যা  জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের  চিকিৎসক ইকরামুল  তালুকদার হিটলুর ছোট ভাই নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার স্ত্রী৷ 

স্বামীর ক্ষমতার দাপটে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছেন এই নারী ,ইতিমধ্যে অডেল  সম্পদের মালিক হয়েছেন, তুচ্ছতাছিল্ল করছেন সাধারন মানুষকে পুলিশি ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে জোড়পূর্বক বাড়িঘড় দখলের অভিযোগ আছে৷ সম্প্রতি শাহাপুর গ্রামের আরিফ আহমেদ চিকুর ক্রয়কৃত ১,৩৭ শতাংশ জমিতে পড়েছে এদের কুনজর জোড়পূর্বক দখল নিতে কৌশল অবলম্বন করে গোপনে ইট বালি সিমেন্ট ও মিস্ত্রির যোগান দিয়ে মালার মাধ্যমে আরিফ আহমেদের জমি বেদখলের চেষ্টা করছেন৷ আরিফ কাজে বাঁধা দিলে পুলিশি ভয় দেখিয়ে একলক্ষ বিশ হাজার টাকা চাঁদাদাবী করেন৷  পরে ভিবিন্ন কৌশলে আরিফকে চাপ প্রয়োগ করে চাঁদার টাকাটা বুঝে নেন মালা জনসম্মুখে৷ 

মালা আরিফ কে জমি বুঝিয়ে দিয়ে অনন্ত্র সড়ে যান,তখন আরিফ তার জমিতে বাউন্ডারি কাজ শুরু করলে শুরু হয় আরেক বিপত্তি কাজে বাধা দেয় বন্যার ভাই ফাহিম ও তার মা ফেন্সি বেগম দাবী করেন এই জমি বন্যার এখানে কাজ করা যাবেনা যে পর্যন্ত বন্যা জামালপুর না আসবে৷ এদিকে ফাহিম সাঙ্গপাঙ্গ দিয়ে বাউন্ডারী দেয়ালটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়৷ 

ফেন্সি বেগম বন্যাকে ফোনে রেখে বারবার বলতে থাকে পুলিশ পাঠাও পুলিশ পাঠাও এগুলা শুনে মিস্তিরা ভয়ে চলে যায়৷ কয়েকদিন পর আবার কাজ শুরু করলে কাজের ঠিক একদিন পরে বন্যা নিজে এসে এটা তার জমি দাবী করে আবার  দেয়ালগুলা ঘুড়িয়ে দেয়৷ 

এমতাবস্থায় এই ভূমিদস্যু নারী একটি মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আরিফ আহমেদ সহ কয়েজনকে আসামী করে মামলা রুজু করে জামালপুর সদর থানায়৷ 

সদর থানা সেই মামলাটির সুষ্ঠ তদন্ত না করেই রুজু করে দেন৷ আর এতেই সাধারন ব্যবসায়ী আরিফসহ অনেকেই অপরাধ না করেও অপরাধী হয়ে যান৷ আরিফ মাহমুদ বলেছেন যদি বন্যা ও তার মা ফেন্সি বেগম এই জমির কোন কাগজ উপস্থাপন করতে পারে তাহলে আমি তাদের জমি দিয়ে দিবো৷ এই জমি নিয়ে অনেকবার বসা হয়ছে কিন্তু তারা কোন কাগজ দেখাতে পারে নাই৷ উল্টো মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার জমি বেদখলের পায়তারা করছে তারা৷

জামালপুরে এখনো প্রকাশ্যে অদৃশ্য শক্তির কারণে, সাবেক এমপির সহকারি ও ভূমি খেঁকো মিজান

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

জামালপুরে এখনো প্রকাশ্যে অদৃশ্য শক্তির কারণে,  সাবেক এমপির সহকারি ও ভূমি খেঁকো মিজান

জামালপুর প্রতিনিধিঃ

জামালপুরে সাবেক সাংসদের একান্ত সহকারী গেটপার দীপ্ত মোবাইল সার্ভিসের কর্ণধার  মিজান, প্রকাশ্যে থাকলেও অলৌকিক শক্তির কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে। গত ৫ আগষ্টের পর স্থানীয় আওয়ামী লীগের  অনেক  নেতাকর্মীরা যখন  মামলা হামলার ভয়ে, পালিয়ে বেড়াচ্ছে। নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ঘর বাড়ি ফেলে অন্য গন্তব্যে চলে গেছে।  ঠিক সেই সময়, অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে এখনো প্রতিদিন দোকান করে যাচ্ছে, সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদের ব্যক্তিগত সহকারী ও সাবেক মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানুর বন্ধু  মিজান। যানা যায়- সাবেক প্রধানমন্ত্রী আপনজন খ্যাত সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদের ক্ষমতার দাপটে কালোকে সাদা করাই ছিল তার কাজ। ফিল্মি স্টাইলে অসহায় মানুষের জমি দখলসহ এমপির অনৈতিক সকল কাজের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতেন তিনি। আরো যানা যায়- দলীয় প্রভাব খাটিয়ে গ্রাম থেকে সাধারণ জনগণ তার  দীপ্ত মোবাইল সার্ভিসের কর্ণধার মোবাইল ঠিক করতে আসলে, ঠিক হওয়ার পর দ্বিগুণ মুনাফা নিতো। সেই সাথে প্রভাব খাঁটিয়ে চুরাই মোবাইলের কিনা বেচা তথ্য পাওয়া যায়। যানা যায়- অদৃশ্য শক্তি আশ্রয়ে এখন তিনি আরো পাওয়ারফুল। ক্ষমতা খাঁটিয়ে অবৈধ সম্পদ অর্জনকারী অনেকে পালিয়ে গেলেও। তিনি দাম্ভিকতার সাথে জামালপুর শহর চুষে বেড়াচ্ছে, আবারো নতুন কায়দায়, নিজেকে উপস্থাপনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একটি সূত্র হতে জানা যায়, তার অবৈধ জমিদখললসহ ব্যবসা চালু রাখতে মিউচুয়াল টেকনিক অবলম্বন করে, আবারো আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সকল ধরাছোঁয়ার বাইরে তার অবস্থান। সাবেক এই এমপি সহকারী, এখনো কিভাবে জামালপুর শহরের জিগাতলা মহিলা কলেজের সামনের মতো স্থানে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে। এই নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে জনমনে। মূলত জনসাধারণের প্রশ্ন যেখানে সাবেক সরকার  প্রধানসহ সকল শীর্ষ ও স্থানীয় নেতারা এলাকা ছেড়েছে। সেখানে সাবেক পার্সেন্ট এমপির এ বুদ্ধি দাতা এখনো প্রকাশ্যে থাকে, কোন শক্তির বলে। তার খুঁটির জোর জানতে চেয়েছে অনেকে।

Thursday, 10 July 2025

প্রতিটি শিশুই সমান সুযোগ সুবিধার অধিকারী- ডিসি

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM 

প্রতিটি শিশুই সমান সুযোগ সুবিধার অধিকারী- ডিসি

স্টাফ রিপোর্টার লিজাঃ

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ৬৬ নং শাসনগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল সু, ক্রীড়া সামগ্রী, চকলেট ও গাছের চারা বিতরণের মাধ্যমে এক উৎসবমুখর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা। একইসাথে তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে চকলেট ও গাছের চারা বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী।

বিসিক শিল্পনগরী সংলগ্ন শাসনগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আশেপাশে অবস্থিত বিভিন্ন গার্মেন্টস শিল্প কারখানার শ্রমিকদের সন্তান। সুবিধাবঞ্চিত এই শিশুদের কারোই স্কুল সু না থাকার বিষয়টি জানতে পেরে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা তাৎক্ষণিকভাবে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্কুল সু কেনার নির্দেশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে। তারই প্রেক্ষিতে উপজেলা প্রশাসন এই মানবিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, “মানবিক মানুষ হিসেবে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হলে তাদের পিছিয়ে রাখার সুযোগ নেই। তিনি আরো বলেন এখনকার শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই আমরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত এবং মানুষের মত মানুষ গড়ে তুলতে সবাই একসাথে কাজ করে যাব। সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে দক্ষ ও মেধাবী নতুন প্রজন্ম গড়ে তুলতে জেলা প্রশাসন বদ্ধ পরিকর।”

অনুষ্ঠান শেষে জেলা প্রশাসক স্কুল প্রাঙ্গণে একটি সফেদা গাছের চারা রোপণ করেন। জেলা প্রশাসকের এই মানবিক কার্যক্রমে উপস্থিত হয়ে স্কুল সু, ক্রীড়া সামগ্রী, চকলেট ও গাছের চারা বিতরণের সময় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের মাঝে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়। সকলেই জেলা প্রশাসকের এমন উদ্যোগকে উষ্ণ সাধুবাদ জানান।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফেরদৌসী বেগম, সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাদিয়া আক্তার, সিদ্ধিরগঞ্জ রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবযানী কর ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জাহানারা বেগম , আরো উপস্থিত ছিলেন এনায়েত নগর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা মো: নাহীম মিয়া, ফতুল্লা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো: হুমায়ুন কবির,কুতুবপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো: মোতালেব , সহ স্কুলের শিক্ষকমণ্ডলী ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ

Thursday, 3 July 2025

আওয়ামী লীগের ধূসর ফ্যাসিবাদী ৩ ইউপি চেয়ারম্যান এখনো রয়েছে বহাল

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

আওয়ামী লীগের ধূসর ফ্যাসিবাদী ৩ ইউপি চেয়ারম্যান এখনো রয়েছে বহাল

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার ৩ আওয়ামী লীগের ধূসর ইউপি চেয়ারম্যানের। এখনো রীতিমতো অফিস করে যাচ্ছেন ৩ ইউপি চেয়ারম্যান।

স্বৈরাচারী পলাতক শেখ হাসিনা সরকার থাকাকালীন সময় জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ ২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক এমপি আলহাজ্ব মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার এর মধ্য দিয়ে অনিয়মকে নিয়মের আয়তায় পরিণত করে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন মাদারগঞ্জ উপজেলার ৩ ইউপি চেয়ারম্যান। এমনকি করেছেন জামালপুর শহরে বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি। ৩ ইউপি চেয়ারম্যানী হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর আলহাজ্ব মির্জা আজমের আত্মীয়-স্বজন যার বিনিময়ে এখনো ছাড়েননি ইউনিয়ন পরিষদ।

যে ৩ জন ইউপি চেয়ারম্যান এখনো বহাল রয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগের পাহাড়। 

মাদারগঞ্জ উপজেলার ৪নং বালিজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মির্জা ফখরুল ইসলাম ও ৫নং জোরখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সুজা মিঞা এবং ৬নং আদারভিটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রয়েছে ব্যাপক অনিয়ম ও সীমাহীন দুর্নীতির কারণে ৩ ইউনিয়নবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এছাড়াও নানা প্রকল্পে চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে এই ৩ ইউনিয়নের কয়েকজন ব্যক্তি নানা অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে আর্জি জানিয়েছেন। কিন্তু একাধিক তদন্ত দীর্ঘ দিনেও আলোর মুখ দেখেনি। ফলে ভুক্তভোগীরা হতাশ। 

জানা যায়, ৪ নং বালিজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মির্জা ফখরুল ইসলাম ও ৫নং জোরখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সুজা মিঞা এবং ৬নং আদারভিটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান এই ৩ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। তাদের আমলে টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, পরিষদের রাজস্ব খোযাড়-খেয়া ইজারার অর্থ, ইউপি ট্যাক্স, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন ফি, হাটবাজার, ১% খাতের নিজের খেয়ালখুশি মতো ব্যবহার করে থাকেন। তারা ইউনিয়ন পরিষদের কোনো সদস্যের সঙ্গে আলোচনা না করে নিজেদের ইচ্ছামতো খরচ করেন। অপরদিকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ডপ্রতি সরকারি খরচ ১৫ টাকা থাকা সত্ত্বে কয়েক হাজার হাজার কার্ডে এন্ট্রি বাবদ কয়েক শত লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই ইউপি ৩ চেয়ারম্যান। ফলে ইউনিয়ন পরিষদ অর্থ লুটপাট ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যান তাদের নিজ এলাকার বাজারে অফিস খুলে পরিষদের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং ভুয়া রেজুলেশন করেন। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যানদের ও ইউনিয়নবাসীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছে। এমনকি একাধিকবার লাঞ্ছিত, অবরুদ্ধ ঘটনাও বাদ পড়েনি। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে মসজিদ, মক্তব, মাদ্রাসা, ঈদগাহ মাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় সরকারি অনুদানের টাকা ও বিভিন্ন গ্রামে সরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেওয়ার নামে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। অপর দিকে ভিজিডি তালিকা প্রণয়নে ঘুস গ্রহণসহ ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যন তাদের নিজস্ব বাহিনী তৈরি করে ভিজিডি তালিকায় নাম উঠানোর কথা বলে অসহায় দুস্থদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুস গ্রহণ করছেন। বাদ পরেনি বয়স্ক ভাতা ও বিধবা ভাতাও। 

এ ব্যাপারে এই ৩ ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তারা বলেন এমন কোন কাজ করেনি তারা। কোন ইউনিয়নবাসী যদি আমাদের বিরুদ্ধে এমন কিছু অভিযোগ করে থাকে সেই অভিযোগ মিথ্যা। 

Wednesday, 25 June 2025

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল ও ময়দা কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা লিংকন মিয়া

  শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM  

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল ও ময়দা কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা লিংকন মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

জামালপুর জেলা এবং বিভিন্ন উপজেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি এলাকার লিংকন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর আবুল কালাম আজাদ ও জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী এর কাছের লোক লিংকন মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে জামালপুর জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ও ময়দা ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়, লিংকন মিয়া সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদের ও আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরীর কাছের লোক হয়ায় জামালপুর জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ও উমেস ডিলারদের কাছ থেকে ময়দা ক্রয় করে থাকেন। এবং কি জামালপুর জেলা বা বিভিন্ন উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল ও ময়দা নিতে গেলে তারা বলেন চাউল ও ময়দা শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ও ময়দা ব্যবসায়ী লিংকন মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল ও ময়দা একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা লিংকন মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী লিংকন মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর ছিলেন এবং কি ৫ আগস্টের পর বিএনপি-র নাম ভাঙ্গিয়ে করে আসছেন সরকারি চাউল ও ময়দার কালোবাজারি। এবং কি আরো জানা যায় আওয়ামী লীগের ধূসর থাকাকালীন ২০ টন সরকারি চাউল প্রশাসন উদ্ধার করে এবং কে লিংকন মিয়ার নামে একটি মামলা হয় সে মামলায় ১৬ দিন সাজা খাটার পড়ো এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি চাওল ও ময়দার ব্যবসা। যদি লিংকন মিয়া জামালপুর জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে জামালপুর সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করার কোন সুযোগ নেই। লিংকন মিয়ার বিরুদ্ধে একটি মামলা আছে সে যদি কালোবাজারি ব্যবসা ভাত না দিয়ে থাকে তাহলে সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

Friday, 20 June 2025

দেওয়ানগঞ্জে পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের আওতায় কৃষি খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক অনুষ্ঠান

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM

দেওয়ানগঞ্জে পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের আওতায় কৃষি খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক অনুষ্ঠান

 স্টাফ রিপোর্টারঃ শরিফ মিয়া

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ  উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের  আয়োজনে  পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের আওতায় কৃষি খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

বৃহস্পতিবার ১৯ জুন দিনব্যাপী  এ অনুষ্ঠানে দেওয়ানগঞ্জ অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মমতাজ বেগমের সঞ্চালনায় ও দেওয়ানগঞ্জ কৃষি অফিসার আলমগীর আজাদের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পরিচালক  ময়মনসিং অঞ্চল DAE ডঃ সালমা লাইজু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতাউর রহমান, দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল হাসান, জামালপুর জেলা প্রশিক্ষণ  অফিসার DAE পিকন শাহা, সিনিয়র মনিটরিং অফিসার পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্প DAE সালাউদ্দিন কাউসার সহ উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পার্টনার কংগ্রেস প্রকল্পের প্রশিক্ষণ কারি কর্মী ও সাংবাদিকসহ আরও অনেকে।

এ সময় বক্তারা বলেন, আমরা খাদ্যে পুষ্টি বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনা করিলাম, সঠিকভাবে মেনে চলবো তাহলেই আমাদের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হবে। 

পরে অনুষ্ঠানে কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ কারীদের মধ্যে ১০ জন বিজয়ী হন, বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা আব্বাস মিয়া

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM

জামালপুর জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা গনি মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

জামালপুর জেলার এবং উপজেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলার বয়রা বাজারের আব্বাস মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর ডাঃ আলহাজ্ব মুরাদ হাসান এর কাছের লোক আব্বাস মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে বিভিন্ন জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়,আব্বাস মিয়া সাবেক এমপি ডাঃ আলহাজ্ব মুরাদ হাসানের কাছের লোক হয়ায় জামালপুর জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ক্রয় করে থাকেন। এবং কি বিভিন্ন জেলার বা উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল নিতে গেলে তারা বলেন চাউল শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী আব্বাস মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা আব্বাস মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী আব্বাস মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর এবং কি ৫ আগস্টের পরে তার বিরুদ্ধে এখনো হয়নি কোন মামলা যার জন্য এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি ব্যবসা। যদি আব্বাস মিয়া জামালপুর জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে সরিষাবাড়ী উপজেলার নির্বাহী অফিসার জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করা হয় এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

এ বিষয়ে সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইনসার্জ  ( ওসি ) বলেন, আমি সরিষাবাড়ী থানায় আসার পর এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি সততা যাচাই করে দেখব। যদি কোন সততা খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে আমি অবশ্যই আব্বাস মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা  নিব।

Wednesday, 18 June 2025

বিভিন্ন জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা সুমন মিয়া

 শুধু দেশ  জনগণের পক্ষে  JNEWS24TV.COM

বিভিন্ন জেলার সরকারি চাউল কালোবাজারি ব্যবসায়ের মূলহোতা সুমন মিয়া

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বিভিন্ন জেলার এবং উপজেলায় সরকারি চাউল কালোবাজারি চাউল ব্যবসা করে আসছেন আওয়ামী লীগের ধূসর শেরপুর জেলার সুমন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে। যার মূলহোতা হলেন সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের ধূসর মোঃ ছানোয়ার হোসেন এর কাছের ভাই সুমন মিয়া। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে বিভিন্ন জেলার লোকজনের অভিযোগ হল, এমন কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী যাতে ব্যবসা না করতে পারে এর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

জানা যায়,সুমন মিয়া সাবেক এমপি মোঃ ছানোয়ার হোসেনের কাছের ভাই হয়ায় বিভিন্ন জেলা বা উপজেলার খুচরা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে খাদ্য বান্ধবের ডিলারদের কাছ থেকে সরকারি চাউল ক্রয় করে থাকেন। এবং কি বিভিন্ন জেলার বা উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, জিআর, কাবিটা, ভিজিডি, এডিবি, এলজিএসপি, ননওয়েজ, লজিক, ইজিপিপি, চাউল ক্রয় করে থাকেন। এতে করে হতদরিদ্র মানুষগুলো পাচ্ছে না তাদের সঠিক মূল্য। 

নাম প্রকাশ না করার সত্যে কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এমন কিছু অ-সাধু-কালোবারি চাউল ব্যবসায়ীদের জন্য পাচ্ছিনা আমাদের কোন ন্যায্য মূল্য। আমরা ডিলারদের কাছে বা ইউনিয়ন পরিষদে চাউল নিতে গেলে তারা বলেন চাউল শেষ হয়ে গেছে।

পড়ে বিশিষ্ট কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী সুমন মিয়ার কাছে চাউল গুলো বিক্রি করে দেয় । সেই চাউল একটি গোডাউনে মজুদ করে পড়ে বেশি দামে অন্য জেলায় বিক্রি করে থাকেন কালোবাজারি মূলহোতা সুমন মিয়া ।

আরো জানান, কালোবাজারি চাউল ব্যবসায়ী সুমন মিয়া আওয়ামী লীগের ধূসর এবং কি ৫ আগস্টের পরে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হলেও এখনো বাদ দেয়নি কালোবাজারি ব্যবসা। যদি সুমন মিয়া বিভিন্ন জেলা বা উপজেলার চাউল গুলো ক্রয় না করতো তাহলে সাধারন জনগন পেতো তাদের ন্যায্য মূল্য। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অসহায় হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।

এ বিষয়ে শেরপুর সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভূঁইয়া জানান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল কালোবাজারে বিক্রি করা হয় এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি সততা যাচাই করে আমি অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব। 

এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার অফিসার ইনসার্জ  ( ওসি ) বলেন, আমি সদর থানায় আসার পর এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি সততা যাচাই করে দেখব। যদি কোন সততা খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে আমি অবশ্যই সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা  নিব।